রোববার (১৭ নভেম্বর) সকালে বগুড়ার রাজাবাজার, ফতহে আলী বাজার ও অন্যান্য বাজার ঘুরে দেখা যায়, নবান্নের চাহিদা পূরণে বাজারে প্রচুর নতুন পণ্য উঠেছে। তবে দাম ঊর্ধ্বমুখী। নতুন আলু (পাগড়ি জাত) প্রতি কেজি ৩৬০-৪০০ টাকা, পাতা পেঁয়াজ ৯০-১০০ টাকা, শিম ১০০ টাকা, ফুলকপি পিস ৬০-৭০ টাকা, টমেটো কেজি ২৪০ টাকা, পটোল ৪০ টাকা, বেগুন ৬০ টাকা ও কাঁচামরিচ ৮০ টাকা কেজি দরে বিকি হচ্ছে।
তবে নতুন আলুর চাহিদা এতটাই বেশি যে, বাজারে তুলনামূলক ছোট এবং মাঝারি আকারের আলুই বেশি দেখা যাচ্ছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, নবান্ন উপলক্ষে ক্রেতারা যেভাবে নতুন আলুর দিকে ঝুঁকছেন, তাতে সরবরাহের তুলনায় চাহিদা অনেক বেশি। তাই দামও বেশি।
বাজারে আলু কিনতে আসা কল্যাণ চন্দ্র বলেন, ‘নবান্ন আমাদের পরিবারের প্রিয় উৎসব। প্রতি বছরের মতো এবারও নতুন চাল আর আলু দিয়ে পিঠাপুলি বানিয়ে উৎসব করবো। তবে আলুর দাম একটু বেশিই মনে হচ্ছে।’
ক্রেতা রুমানা আক্তার বলেন, নবান্ন উপলক্ষে দাম বাড়ানোটা প্রত্যাশিত কিন্তু ৪০০ টাকা কেজি আলু একটু বাড়াবাড়ি মনে হচ্ছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন